Translate

সত‍্যনারায়ন ব্রতকথা satyanarayanBratokotha Kali Maa Aashirwad Kali ka Pujan Maa Ka Aashirwad লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সত‍্যনারায়ন ব্রতকথা satyanarayanBratokotha Kali Maa Aashirwad Kali ka Pujan Maa Ka Aashirwad লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

#সত্যনারায়নব্রতকথা-satyanarayan bratokotha

সত্যনারায়নব্রতকথা-


নারায়ণং নমস্কৃত্যং নরচৈব্য নরোত্যমং
দেবী সরস্বতীং চৈব ততোজয় মুদিরয়েৎঃ
কথা-
সত্যনারায়ণ পদ করিয়া বন্ধন,    
 ক্রমে ক্রমে বন্ধিলাম যত সুরগন ।।
কলিকালে নারায়ান পূজার কারণ 
আবির্ভূত হইলেন মরতভুবন।।     
দরিদ্র ব্রাহ্মণ এক ছিল মথুরায়   
না দেখে সুখের মুখ দুঃখে কাল যায়।।
একদিন সেই ব্রাহ্মণ নগর ভ্রমিয়া   
কিছু না পাইয়া ভিক্ষা কাতর হইয়া।।
বসিলেন তরুতলে বিষন্ন বদনে  
রোদন করেন কত দুঃখ ভাবি মনে।।
দয়ালু  হইয়া চিত্তে সত্যনারায়ন 
ব্রাহ্মণের রূপধরী  দিল দরশন ।।  
ব্রাহ্মনে বলেন প্রভু সোন মহাশয়        
কি হেতু রোদন করো বসিয়া ধরায়।।
ব্রাহ্মণ বলেন কি হবে বলিলে তোমায়  
ফকির রুপেতে কহে ক্ষতি কিবা তাই।।
দ্বিজ কয় নিত্য নিত্য ভিক্ষা মেগে খায় 
আজি নাই ভিক্ষামিলে দুঃখ চিন্তা তাই।  
ফকির কহেন বিপ্র যাহ নিজপুর
 আমারে পুজিলে হবে সব কষ্ট দূর ।।
বিপ্র কয় নিত্য পুঁজি শিলা নারায়ন 
তাহা বিনা করিব কি ম্লেচ্ছ  আচরণ।।
ফকির কহেন  হাসি শোনো বিপ্রবর 
বেদ বা কোরান কিছু নহে মতান্তর ।।
যেই রাম সেই রহিম নাম একি হয়  
ত্রিলোকে নাহিকো দুই কোহিনু  নিশ্চয়।
কহিতে  কহিতে কথা অখিলের নাথ 
শঙ্খ চক্র গদা পদ্মে সোভে চারি হাত।।
দেখিয়া ব্রাহ্মণ তবে পড়িলা ধরণী   
কত মতে স্তুতিকরে গদো গদো বাণী।।
দেখিতে দেখিতে পুন  হোয়েন ফকির 
তাহা দেখি ব্রাহ্মণের  চক্ষু হয় স্থির।।
ব্রাহ্মণ বলেন প্রভু অর্চিব তোমায় 
পূজার প্রণালী কহ ধরি তব পায়।।
ফকির বলেন শুন শুন বিপ্রবর        
যেমতে করিবে  পুজা কহি অত্পর।।   
গোধুম সওয়া সের করিবেক গুড়া   
সুপারি সওয়া গণ্ডা পান রম্ভাছড়া।।
শর্করা সওয়া সের বা ইক্ষু গুড় দিবে 
ক্ষীর কিম্বা দুধ সহ ভক্তিতে অর্চিবে।। 
এইসব বস্তু বিপ্র করি আয়োজন 
চারিদিকে বসিবেক  যত ভক্তগণ।। 
আমার গুনের কথা শুনিবে শ্রবনে 
বিধানে পুজিবে বিপ্র পরম যতনে।। 
সত্যপীর কহি সবে মাথে দিবে হাত  
নারায়ন বলি করিবেক প্রণিপাত ।।🙏
{(হরিহরি বল বোল হরি)}🙏🙏🙏🐚।।
প্রসাদ লইবে যত্নে এইতো বিধান       
এত কহি নারায়ন হন অন্তর্ধান ।।
শুনিভাবে গদগদ বিপ্র  পুলকিত 
ভ্রমিতে ভ্রমিতে গৃহে হন উপনীত ।।
ব্রাহ্মণী শুনিয়া হন  হর্ষে নিমগন    
সির্নি আদি করলেন যত আয়োজন।।
যথাবিধি অর্চিলেন  নারায়ন পদ 
রাতারাতি হয় গৃহে অতুল সম্পদ ।।  
 ইহা দেখি গ্রামবাসী  কাঠুরিয়া গান 
ভক্তি করি ভিজবরে জিজ্ঞাসা তখন।।
শুনি দ্বিজ বলিলেন বিধান সমস্ত 
কাঠুরিয়া গান শুনি হয় বড় ব্যস্ত ।। 
সির্নি আদি কৈল তারা  বিহীত প্রকারে 
সর্ব কষ্ট দূর হইল হর্স ঘরে ঘরে ।।
সদানন্দ নামে সাধু ছিল একজন 
কাঠুরের সুখ দেখি হয়ে হৃষ্টমন   ।।
জিঞ্জাসিয়া আদি অন্ত সকলি  জানিল   
জানিয়া সাধুর হৃদেভক্তি জনমিল ।।
সাধু কহে অপ্রতুল নাহি অন্য ধনে  
কন্যা নাই কষ্ট তাই চিনতি  মনেমনে।।
যদি মোর গৃহে এক জনমে তনয়া  
পুজিব শ্রীসত‍্যপীরে সির্নি অগ্রে দিয়া।।
এত কহি গেল চলি সাধু অঙ্গী করি  
কালেতে জনমে কন‍্যা পরমা সুন্দরী।। 
সির্নি দেওয়ার কথা সাধু যে ভুলিল  
সুপাত্র দেখিয়া সাধু কন‍্যা বিবাহ দিল।।
কতকালে সাজাইয়া সাতখানি তরী 
জামাতা লইয়া সাধু যায় তাড়াতাড়ি।।
দক্ষিন পাটনে ছিল রাজা কলানিধি  
সেই দেশে সদাগরে নামাইল বিধি।। 
 নৃপে সম্ভাসিয়া থাকে তরনী চাপিয়া 
বিপত্তি ঘটিল দেখ সিরনি না দিয়া।।
রাজার ভান্ডারে যত ধনাদি আছিল   
নিশিমধ‍্যে সাধুর নৌকায়  পুর্ন হৈল ।।
চর মুখে শুনি রাজা ধরিয়া লইল   
 জামাতা শ্বশুরে লয়ে কারায় পুরিল।।
রাজাদেশে কোটাল মশানে লয়ে যাই  
পাত্র অনুরোধে তারা দোঁহে প্রান পায় ।।
কারাগারে বন্দি তারা থাকে দুইজন   
কি কহি দুঃখের কথা না হয় বর্ণন ।।
এখানে  সাধুর ভার্জিা আর তার সুতা 
পতির বিলম্ব দেখি চিত্তে দুঃখ যুতা ।।   
 সর্বস্ব হইল নষ্ট পড়িল দুঃখতে     
দাসিত্ব করিয়া রহে পরের গৃহেতে।।  
একদিন সাধুসুতা বেড়াইতে গিয়া    
আনন্দিতা বিপ্রঘরে সিরনী দেখিয়া।।
বিশেষ জানিয়া তথ‍্য করিল মাননা  
পিতা পতি উভে গৃহে আসে এ কামনা।।
তারপর গেল ঘরে সাধুর  তনয়া  
সত‍্যনারায়নের তাহে জনমিল দয়া।।  
শ্বশুর জামাতা যথা বন্দি কারাগারে 
স্বপ্নে কন নারায়ন সেই নরবরে ।।      
শুন শুন ওহে রাজা আমার বচন      
কলিকালে পুজ‍্য আমি সত‍্যনারায়ন।।   
সদাগর আর তার স্নেহের জামাই   
বিনাদোষে বন্দি আছে দোষ কিছু নাই।
রজনী প্রভাত হৈলে দুই সদাগরে   
দশগুন ধন দিয়া তুসিবে সাদরে ।।      
বলিতে বলিতে হইল মোহন মুরতি       
স্বপ্ন হেরি চমকিয়া উঠে  নরপতি ।।  
প্রাতকালে উঠি রাজা সবার গোচর   
আনাইল কারা হইতে দুই সদাগর।।  
বসন ভুসন আর বহু ধন দিল      
সাধুরে সন্তুষ্ট করি বিদায় করিল ।। 
দশগুন ধন লভি নায়ে দিল ভরা    
দেশেতে যাইতে সাধু করিলেন ত্বরা।।
পুলকিত সর্বজন হর্ষ কোলাহল     
নাহিজানে সত‍্যদেব করিলা মঙ্গল।। 
তবে সত‍্যদেব মন বুঝিতে সাধুর।     
ফকির  রুপেতে কন বচন মধুর।।  
ঘাটে বসি ভিক্ষা হেতু শুন সদাগর।  
কিছু ভিক্ষা দিয়া তুমি যাও নিজঘর।।
হইবে মঙ্গল তব আমি ঘরে যাই    
কুশলে থাকহ তুমি শুন সাধু ভাই  ।।  
সাধু কহে তোমা দিলে কিবা ফল হবে 
ক্ষমতা থাকিলে কেন কানি পরে রবে ।। 
তুষ ও অঙ্গার মাত্র আছে মোর নায়  
চাহ যদি দিতে পারি জানাই তোমায় ।। 
শুনি কিছু না বলিল সত‍্যনারায়ন 
বসিয়া রহিলা ঘাটে মুদিয়া নয়ন   ।।       
কিছুদুর গিয়া হেরে শশুর জামাই   
 তুষ ও অঙ্গার বিনা নায়ে কিছু  নাই ।। 
সাত নায়ে যত বস্তু সকলি অমনি  
শশুর জামাই কান্দে শিরে কর হানি ।। 
জামাতা কহিল চিন্তে তাবে সাদাগরে  
এ ঘটনা ঘটে ভিক্ষা না দিয়া ফকিরে।।
সে জন সামান‍্য নহে বুঝি অনুমানে   
চল চল ধরি গিয়া তাহার চরনে   ।।  
এত শুনি সদাগর ফিরাইল তরী     
পুনঃ সেই ঘাটে যায় অতি ত্বরা করি ।।
হেরিল ফকির তথা আছেন বসিয়া  
দুজনে পড়িল গিয়া পদেতে ধরিয়া ।।
অপরাধ  ক্ষম প্রভু কর এবে দয়া   
নরাধম হেরি দেহ চরনের ছায়া    ।। 
হাসিয়া ফকির বলে নায়ে গিয়া চড় 
কড়ার ভিক্ষারী আমি পদে কেন ধর ।।
কান্দিতে কান্দিতে তবে বলে দুইজন 
কুকর্ম করেছি ক্ষমা কর নারায়ন   ।।
 মানিয়া সিরনী ভুল হয়েছে আমার  
অপরাধ  হইয়াছে পদেতে তোমার  ।। 
কহিলাম সত‍্য এই বলি দাড়াইয়ে  
সওয়া সের স্বর্নের সির্নি দিব গিয়ে।।
সত‍্যনারায়ন তবে সদয় হইল        
প্রনতি করিয়া  সাধু তরিতে চড়িল ।। 
উত্তরিল ঘাটে  সাধু হইল কোলাহল 
 সাধুর গৃহিনী সুতা শুনি কৌতুহল ।। 
নৌকার  দ্রব‍্যাদি যত ঘরেতে লইয়া  
সিরনি করিল সাধু পুলকে মজিয়া।।
প্রসাদ লইল সবে যুড়ি দুই পাণি   
লইতে মাটিতে ফেলে সাধর নন্দিনী ।।
দেখি সত‍্যদেব তবে ক্রৌধিত হইল  
জামাতা সহিত নৌকা সলিলে ডুবাল।।
তাহা দেখে সাধু করে ঘোর উচ্চনাদ  
হায় হায় আকস্মাৎ হলো কিপ্রমাদ  ।। 
শুনি সাধু কন‍্যা যায় ডুবিয়া মরিতে  
জননী না পারে তারে ধরিয়া রাখিতে ।। 
হেনকালে দৈববানী হৈল আচম্বিত  
সিরনী ফেলিয়া সুতা কৈল বিপরীত ।।
ইহা শুনি সাধুসুতা তখনি উঠিয়া     
মাটি হৈতে সির্নি তবে খাইল চাটিয়া।।
ভাসিল নৌকার  সহ সাধুর জামাই  
 যত দ্রব‍্য আছে সব কিছু নড়ে নাই ।।
তরির যতেক বস্তু ভান্ডারেতে আনি  
করিলেক সওয়া সের সোনার সির্নি ।।
স্বপ্নে বলিলেন প্রভু শুন সাধু কই    
আটায় সন্তুষ্ট আমি সর্বক্ষন হই  ।। 
  স্বপ্নে শুনি সদাগর পরম আনন্দ   
 আটার সিরনী কৈল সাধু সদানন্দ ।।     
এ কথা রটিল ক্রমে সবার আলয় 
ভক্তিতে পুজিলে বাঞ্ছা আশু সিদ্ধ হয়।।
গুনকথা শুনিবেক হয়ে এক মন   
 বিমনা হইলে রুষ্ট সত‍্যনারায়ন।।      
এক চিত্তেশুনে কিম্বা পুজে নারায়ন 
 ছুইতে না পারে তারে কদাচ শমন ।।
শঙ্করাচার্য‍্যের মত প্রবন্ধ প্রাচীন  👃
 অতঃপর  বল সবে সত‍্যনারায়ন🙏🙏🙏।
{(হরিহরি বল বোল হরি)}।
👃M🥕♟


প্রনাম-
নমঃ ব্রহ্মন্যদেবায়ঃগোব্রাহ্মনহিতায়চ্
জগৎধিতায় শ্রী কৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।।🙏

ধ্যান মন্ত্র-
   ধ্যায়েসত্যং গুনাতিতং গুনত্রয় সমম্বিতং
লোকনাথং ত্রিলোকেশং পীতাম্বরং ধরংবীভূমং ইন্দিবর দলসামাং শঙ্খ  চক্র গদা ভৃতাম
 নারায়ণন চতুর্বাহু শ্রীবৎস পরিপুজিতং 
গোবিন্দং গোকুলানন্দং জগতং পিতরং গুরুং
ভক্তবাঞ্ছাকল্পতরু ব্রহ্মদৈ পরিপুজিতং।। নমঃসত্যনারায়নায়নমঃ🙏🙏🙏🙏🙏 

দেবীদেবতার ধ্যান ও প্রণাম মন্ত্র-

বিভিন্য দেবীদেবতার ধ্যান ও প্রণাম মন্ত্র -

পবিত্র করন মন্ত্র-

 ওঁ তদ্বিষ্ণোঃ পরমং পদং সদা পশ্যন্তি সূরয়ঃ দিবীব চক্ষুরাততম্
 ওঁ অপবিত্রঃ পবিত্রো বা সর্বাবস্থাং গতোঽপি বা।
যঃ স্মরেৎ পুণ্ডরীকাক্ষং স বাহ্যাভ্যন্তরঃ শুচিঃ।।

গঙ্গাদীসর্ব তীর্থ আবাহন

 ওঁ গঙ্গে চ যমুনে চৈব গোদাবরি সরস্বতি। নর্মদে সিন্ধু-কাবেরি জলেঽস্মিন সন্নিধিং কুরু ।।
কুরুক্ষেত্র গয়া গঙ্গা  প্রভাস পুষ্করানিচ্ তির্থান‍্যেত‍্যানি পুন‍্যনি পুজা কালে ভবন্তিহ্।
 

 পুষ্প শুদ্ধি:

পুষ্পে পুষ্পে মহা পুষ্পে সুপুষ্পে পুস্পসম্ভবে
পুষ্প চায়ার কীর্ণে চ হুং ফট স্বাহা।।

আসন শুদ্ধি মন্ত্র :

এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ হ্রীঁ আধার শক্তি-কমলাসনায় নমঃ।
তৎপরে আসন ধরিয়া পাঠ করিবে, - আসনমন্ত্রস্য মেরুপৃষ্ঠঋষিঃ সুতলং ছন্দঃ কুর্ম্মো দেবতা আসনে উপবেশনে বিনিয়োগঃ।
অনন্তর হাত জোড় করিয়া পাঠ করিবে, - ওঁ পৃথ্বি ত্বয়া ধৃতা লোকা দেবি ত্ত্বং বিষ্ণুনা ধৃতা। ত্বঞ্চ ধারয় মাং নিত্যং পবিত্রং কুরু চাসনম্।
 

স্বস্তিবাচন:

ওঁ স্বস্তি ন ইন্দ্রো বৃদ্ধশ্রবাঃ স্বস্ত্যি নঃ পূষা বিশ্ববেদাঃ। স্বস্তি ন স্তার্ক্ষ্যো অরিষ্টনেমিঃ স্বস্তি নো বৃহস্পতির্দধাতু।। ওঁ গণানাং ত্বা গণপতিগুং হবামহে, ওঁ প্রিয়াণাং ত্বা প্রিয়পতিগুং হবামহে, ওঁ নিধীনাং ত্বা নিধিপতিগুং হবামহে, বসো মম। ওঁ স্বস্তি ওঁ স্বস্তি ওঁ স্বস্তি।।
গনেশ আদি পঞ্চ দেবতার পূজা
তারপর একে একে গণেশ, শ্রীগুরু, শিব, সূর্য, নারায়ণ, দুর্গা, নবগ্রহ, দশমহাবিদ্যা, দশাবতার, সর্বদেবদেবী ও আপনার ঠাকুরের আসনে অন্যান্য ঠাকুরদেবতা থাকলে তাঁদেরকে এবং আপনার ইষ্টদেবতাকে প্রত্যেককে একটি করে সচন্দন ফুল দিয়ে পূজা করবেন।

.গণেশের ধ্যান 

 ওঁ খর্বং স্থূলতনুং গজেন্দ্রবদনং লম্বোদরং সুন্দরং প্রস্যন্দম্মদগন্ধলুব্ধ মধুপব্যালোলগন্ডস্থলম্ ।
দন্তাঘাত বিদারিতারিরুধিরৈঃ সিন্দুরশোভাকরং , বন্দেশৈল সুতাসুতং গণপতিং সিদ্ধিপ্রদ কামদম্ ।।

গনেশের প্রনামঃ

ঔঁ একদন্ত মহাকায় লম্বোদর গজানন।
বিঘ্ননাশকরং দেব হেরম্বং প্রণমাম্যহম্।

ওঁ সর্ব্ববিঘ্ন বিনাশয় সর্ব্বকল্যান হেতবে ।পার্ব্বতী প্রিয় পুত্রায় গনেশায় নমো নমঃ।।

 

 .পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র

 ওঁ আয়ুর্দ্দেহি যশো দেহি শ্রীয়ং দেহি তমেবচ্।
পুত্রং পৌত্রং প্রপৌতঞ্চ দেহিমে গননায়ক।। এতৎ্সচন্দনপুস্পং পুস্পাঞ্জলি সমরপয়ামি গাং গনেশায় নম্।।


 

গুরু প্রনামঃ

ঔঁ অখণ্ডমণ্ডালাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরম্।
তৎপদং দশি‘তং যেন তস্মৈ শ্রীগুরুবে নমঃ।।১
অঞ্জানতিমিরান্ধস্য ঞ্জানাঞ্জন শলাকায়া।
চক্ষু রুল্মীলিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরুবে নমঃ।।২.
গুরু ব্রক্ষা গুরু বিষ্ণু গুরুদেবো মহেশ্বরঃ।
গুরুঃ সাক্ষাৎ পরং ব্রক্ষ তস্মৈ শ্রীগুরুবে নমঃ।।৩

 শিবের ধ্যান-

.শান্তং পদ্মাসনস্থং শশিধরমকুটং পঞ্চবক্ত্রং ত্রিনেত্রং
শূলং বজ্রং চ খড্গং পরশুমভয়দং দক্ষভাগে বহন্তম্।
নাগং পাশং চ ঘণ্টাং বরডমরুয়ুতং চাঙ্কুশং বামভাগে
নানালঙ্কারয়ুক্তং স্ফটিকমণিনিভং পার্বতীশং ভজামি॥১
বন্দে দেবমুমাপতিং সুরগুরুং বন্দে জগত্কারণং
বন্দে পন্নগভূষণং মৃগধরং বন্দে পশূনাম্পতিম্।
বন্দে সূর্যশশাঙ্কবহ্নিনয়নং বন্দে মুকুন্দপ্রিয়ং
বন্দে ভক্তজনাশ্রয়ং চ বরদং বন্দে শিবং শঙ্করম্॥২
 মৌলৌ চন্দ্ৰ-দলং গলে চ গরলং জূটে চ গঙ্গাজলং
ব্যালং বক্ষসি চানলঞ্চ নয়নে শূলং কপালং করে।
বামাঙ্গে দধতং নমামি সততং প্ৰালেয়শৈলাত্মজাং
ভক্তক্লশহরং হরং স্মরহরং কাপুর গৌরং পরম ॥৩
ধ্যায়েন্নিত্যং মহেশং রজতগিরি-নিভং চারুচন্দ্ৰাবতংসং
রত্নাকল্পোজ্জলাঙ্গং পরশুমৃগবরাভীতিহস্তং প্ৰসন্নম।
পদ্মাসীনং সমস্তাৎস্তুতমমর-গণৈর্ব্যাস্ত্ৰকৃত্তিং বসনং
বিশ্বাস্থ্যং বিশ্ব-বীজং নিখিলভয়হরং পঞ্চবক্তং ত্ৰিনেত্ৰম ॥ ৪
 
 

শিবের প্রনাম মন্ত্রঃ

ওঁ নমস্তভ্যঃ বিরূপাক্ষ নমস্তে দিব্যচক্ষুসে নমঃ ।
পিণাকহস্তায় বজ্রহস্তায় বৈ নমঃ ।।
নমত্রিশূলহস্তায় দন্ড পাশাংসিপাণয়ে ।
নমঃ স্ত্রৈলোক্যনাথায় ভূতানাং পতয়ে নমঃ ।।
ওঁ বানেশ্বরায় নরকার্ণবতারনায় , জ্ঞানপ্রদায় করুণাময়সাগরায় ।
কর্পূরকুন্ডবলেন্দুজটাধরায় , দারিদ্রদুঃখদহনায় নমঃ শিবায় ।।
ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয়হেতবে ।
নিবেদয়ানি চাত্মানংত্তৃংগতিপরমেশ্বরঃ ।

.

দূর্গা প্রণামঃ

ওঁ জয়ন্তি,মঙ্গলা, কালী,ভদ্রকালী,কপালিনী।
দূর্গা,শিবা,ক্ষমা,ধাত্রি,স্বাহা স্বধা নমোহস্তুতে।।
.


.

সূর্যপ্রণাম:

ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্।
ধ্বান্তারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোঽস্মি দিবাকরম্।।

নারায়ণের স্নান:

ধ্যানান্তে নিম্নোক্ত মন্ত্রে ঘণ্টা বাজাইতে বাজাইতে স্নান করাইবে—
ওঁ সহস্রশীর্ষা পুরুষঃ সহস্রাক্ষ সহস্রপাৎ।
স ভূমিং সর্বতঃ স্পৃত্বা অত্যত্তিষ্ঠদ্দশাঙ্গুলাম্‌।।
ওঁ নারায়ণায় বিদ্মহে বাসুদেবায় ধীমহি তন্নো বিষ্ণুঃ প্রচোদয়াৎ ওঁ।।
স্নানান্তে ‘ওঁ নমস্তে বহুরূপায় বিষ্ণবে পরমাত্মনে স্বাহা’ মন্ত্রে দুইটি তুলসীপত্র ৺নারায়ণের উপরে ও নীচে দিবেন।

নারায়ণের ধ্যান:

কূর্মমুদ্রায় পুষ্প লইয়া পূর্ববৎ ধ্যান করিবে—
ওঁ ধ্যেয়ঃ সদা সবিতৃমণ্ডলমধ্যবর্তী নারায়ণঃ সরসিজাসনসন্নিবিষ্টঃ।
কেয়ূরবান্‌ কনককুণ্ডলবান্‌ কিরীটীহারী হিরণ্ময়বপুর্ধৃতশঙ্খচক্রঃ।।
পঞ্চপচারে নারায়ণ পূজা :
ওঁ নমো নারায়ণায় এষ গন্ধঃ নারায়ণায় নমঃ।
ওঁ নমো নারায়ণায় ইদং সচন্দনপুষ্পং নারায়ণায় নমঃ।
ওঁ নমো নারায়ণায় ইদং সচন্দনতুলসীপত্রং ওঁ নমস্তে বহুরূপায় বিষ্ণবে পরমাত্মনে স্বাহা নারায়ণায় নমঃ।
ওঁ নমো নারায়ণায় এষ ধূপঃ নারায়ণায় নমঃ।
ওঁ নমো নারায়ণায় এষ দীপঃ নারায়ণায় নমঃ।
ওঁ নমো নারায়ণায় ইদং নৈবেদ্যং নারায়ণায় নমঃ।
.

 নারায়ণের প্রনামঃ

নম ব্রহ্মণ্য দেবায় গো ব্রহ্মণ্য হিতায় চ।
জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমো নমঃ ।।

ওঁ ত্রৈলোক্যপূজিতঃ শ্রীমান্‌ সদাবিজয়বর্ধনঃ।
শান্তিং কুরু গদাপাণে নারায়ণ নমোঽস্তু তে।।
নম ব্রহ্মণ্য দেবায় গো ব্রহ্মণ্য হিতায় চ।
জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমো নমঃ
.

লক্ষ্মীদেবীর ধ্যান মন্ত্র:

ওঁ পাশাক্ষমালিকাম্ভোজ সৃণিভির্যাম্য সৌম্যয়োঃ।
পদ্মাসনাস্থাং ধায়েচ্চ শ্রীয়ং ত্রৈলোক্য মাতরং।।
গৌরবর্ণাং স্বরূপাঞ্চ সর্বালঙ্কারভূষিতাম্।
রৌক্‌নোপদ্মব্যগ্রকরাং বরদাং দক্ষিণেন তু।।
 

লক্ষ্মীদেবীরপ্রনামঃ

ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে।
সর্বতঃ পাহি মাং দেবী মহালক্ষ্মী নমোহস্তু তে।।
.

শ্রীশ্রীলক্ষ্মী স্তোত্রম্ঃ

ত্রৈলোক্য পূজিতে দেবী কমলে বিষ্ণুবল্লভে।
যথাস্তং সুস্থিরা কৃষ্ণে তথা ভবময়ি স্থিরা।।
ঈশ্বরী কমলা লক্ষ্মীশ্চলা ভূতি হরিপ্রিয়া।
পদ্মা পদ্মালয়া সম্পদ সৃষ্টি শ্রীপদ্মধারিণী।।
দ্বাদশৈতানি নামানি লক্ষ্মীং সম্পূজ্য যঃ পঠেত।
স্থিরা লক্ষ্মীর্ভবেৎ তস্য পুত্রদারারদিভিংসহ।।

পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র:

নমস্তে সর্বদেবানাং বরদাসি হরিপ্রিয়ে।
যা গতিস্তং প্রপন্নানাং সা মে ভূয়াত্বদর্চবাৎ।।
শ্রীশ্রীলক্ষ্মীদেবীর প্রণাম মন্ত্র
ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে।
সর্বতঃ পাহি মাং দেবী মহালক্ষ্মী নমোহস্তু তে।।

চরণামৃত লওয়ার মন্ত্র-

ওঁ অকাল-মৃত্যু-হরণং সর্ব্ব ব্যাধি-বিনাশনং ।
কৃষ্ণ পাদোদকং পীত্বা শিরসা ধারয়াম্যহং ।
 

#সত্যনারায়নব্রতকথা-satyanarayan bratokotha

সত্যনারায়নব্রতকথা - নারায়ণং নমস্কৃত্যং নরচৈব্য নরোত্যমং দেবী সরস্বতীং চৈব ততোজয় মুদিরয়েৎঃ । কথা- সত্যনারায়ণ পদ করিয়া বন্ধন,      ক্রমে ক্রম...